পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় এর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় এর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায়: ভৌতরাশি এবং পরিমাপ
এসএসসি পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায়

ভৌতরাশি এবং পরিমাপ | পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন-১. গ্যালিলিও নিউটনীয় যুগকে বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ হিসেবে অভিহিত করা হয় কেন?

উত্তরঃ গ্যালিলিও নিউটনীয় যুগে আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির সূচনা ঘটে। এ সময়ে আলো, বিদ্যুৎ চুম্বক, শব্দ, তাপ প্রভৃতি ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রায়োগিক কাজ শুরু হয়। বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গাণিতিক তত্ত্ব নির্মাণ এবং বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে সত্যতা যাচাইয়ের বৈজ্ঞানিক ধারার সূচনা করেন। আর নিউটন এর পূর্ণতা আনেন। তাদের এই প্রবর্তিত ধারায় বৈজ্ঞানিক গবেষণার ফলাফলকে সূত্রাকারে সহজে উপস্থাপন করা যায়। তাই গ্যালিলিও নিউটনীয় যুগকে বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ হিসেবে অভিহিত করা হয়।

প্রশ্ন-২. আর্কিমিডিসের মৃত্যু পরবর্তী সময়কে বিজ্ঞানের বন্ধ্যাকাল বলা হয় কেন?

উত্তরঃ আর্কিমিডিসের মৃত্যুর পর কয়েক শতাব্দীকাল বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার মন্থর গতিতে চলে। আর্কিমিডিস মৃত্যুবরণ করেন ২১২ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে। খ্রিস্টপূর্ব ২১২ এর পরবর্তী সময় থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দীর পূর্ব পর্যন্ত ইউরোপে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধিৎসার পুনর্জীবন ঘটেনি। তাই এ সময়কে বিজ্ঞানের বন্ধ্যাকাল বলা হয়।

প্রশ্ন-৩. মৌলিক রাশি ও লব্ধ রাশির মধ্যে পার্থক্য লিখ।

উত্তরঃ মৌলিক রাশি ও লব্ধ রাশির মধ্যে পার্থক্যগুলো নিম্নরূপ-

পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় এর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন-4. এস.আই (SI) একক বলতে কী বোঝ?

উত্তরঃ বৈজ্ঞানিক তথ্যের আদান-প্রদান ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারের জন্য সারা বিশ্বে মাপজোখের একই রকম আদর্শের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। এ কারণে 1960 সাল থেকে দুনিয়া জোড়া বিভিন্ন রাশির একই রকম একক চালুর সিদ্ধান্ত হয়। এককের এই পদ্ধতিকে বলা হয় এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি বা এস আই পদ্ধতি।

প্রশ্ন-5. বল একটি লব্ধ /যৌগিক রাশিব্যাখ্যা কর।

উত্তর:

পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় এর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন-6. ক্ষমতার মাত্রা নির্ণয় কর।

পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় এর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন-৭. কোনো রাশির পরিমাণ প্রকাশ করতে এককের প্রয়োজন হয় কেন?

অথবা, পরিমাপের এককের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর।                                                             সি.বো. ২১

উত্তরঃ কোনো কিছু পরিমাপ করা হয় কোনো স্ট্যান্ডার্ড বা আদর্শ পরিমাণের সাপেক্ষে, যার সাথে তুলনা করে পরিমাপ করা যায়। এই আদর্শ পরিমাণই হলো একক। একক ব্যতীত প্রাত্যহিক জীবনে কোনো প্রকার লেনদেন সম্ভব নয়। তাই পরিমাপের সময় কোনো রাশির পরিমাণ প্রকাশ করতে এককের প্রয়োজন হয়।

প্রশ্ন-৮. ওজন ও ভর কেন একই ধরনের রাশি নয়?

উত্তরঃ ভর হলো কোনো একটি বস্তুর নিজস্ব বৈশিষ্ট্য। কোনো বস্তুর মোট পদার্থের পরিমাণকে তার ভর বলা হয়। এটি স্থান, কাজ নিরপেক্ষ। অপরদিকে, কোনো বস্তুকে পৃথিবী তার কেন্দ্রের দিকে যে বলে আকর্ষণ করে তাই হলো বস্তুটির ওজন। কোনো বস্তুর ভর m এবং অভিকর্ষ ত্বরণ g হলে ঐ স্থানে বস্তুটির ওজন, W=mg কোনো নির্দিষ্ট বস্তুর জন্য তার ভর m এর মান নির্দিষ্ট। কিন্তু বিভিন্ন স্থানেঅভিকর্ষজ ত্বরণের মানের পরিবর্তনের কারণে ওজন পরিবর্তিত হয়।

পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় এর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন-৯. ভার্নিয়ার সমপাতন 6 বলতে কী বোঝ?

উত্তরঃভার্নিয়ার সমপাতন 6 বলতে বোঝায়, বাম দিক হতে গুনলে ভার্নিয়ার স্কেলের 6নং দাগটি প্রধান স্কেলের কোনো একটি দাগের সাথে মিলেছে অথবা কোনো একটি দাগের সবচেয়ে কাছাকাছি রয়েছে। এক্ষেত্রে ভার্নিয়ার ধ্রুবককে 6 দ্বারা গুণ করে নির্ণেয় রাশির ভার্নিয়ার পাঠ নির্ণয় করা হয়।

প্রশ্ন-১০. স্লাইড ক্যালিপার্সের মাধ্যমে কোনো বস্তুর দৈর্ঘ্য নির্ণয়ের সূত্র ব্যাখ্যা কর।                                 ঢা.বো. ২১

উত্তরঃ মনে করি, স্লাইড ক্যালিপার্সের মাধ্যমে পরিমাপের ক্ষেত্রে কোনো বস্তুর দৈর্ঘ্যের প্রধান স্কেলের পাঠ M এবং ভার্নিয়ারের V নম্বর দাগটি প্রধান স্কেলের একটি দাগের সাথে মিলেছে বা কাছাকাছি রয়েছে অর্থাৎ ভার্নিয়ার সমপাতন V

সুতরাং যন্ত্রের ভার্নিয়ার ধ্রুবক VC হলে বস্তুর দৈর্ঘ্য = প্রধান স্কেল পাঠ + ভার্নিয়ার স্কেল পাঠ

                                                              = প্রধান স্কেল পাঠ + ভার্নিয়ার সমপাতন × ভার্নিয়ার ধ্রুবক।

                                                  অর্থাৎ L = M + V´VC

প্রশ্ন-১১. কীভাবে বোঝা যায় ক্রুগজে যান্ত্রিক ত্রুটি বিদ্যমান?

স্কুগজের স্কুর মাথা যখন স্থায়ী সমতল প্রান্ত বিশিষ্ট দণ্ড স্পর্শ করে তখন বৃত্তাকার স্কেলের শূন্য দাগও রৈখিক স্কেলের শূন্য দাগ যদি না মিলে তাহলে বোঝা যায় যে, যন্ত্রে যান্ত্রিক ত্রুটি রয়েছে।

প্রশ্ন-১২. যান্ত্রিক ত্রুটির চেয়ে ব্যক্তিগত ত্রুটি বেশি মারাত্মক কেন? ব্যাখ্যা কর।

উত্তরঃ যান্ত্রিক ত্রুটির একটি নির্দিষ্ট সীমা থাকে। সাধারণত পরিমাপক যন্ত্রের কোনো অংশ ক্ষয়ে গেলে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। যান্ত্রিক ত্রুটির মান নির্ভর করে যন্ত্রটি কোন অংশে কতখানি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়েছে তার ওপর। কিন্তু ব্যক্তিগত ত্রুটির কোনো নির্দিষ্ট সীমা নেই। যেমন- যেখানে কোনো একটি দণ্ডের দৈর্ঘ্য পরিমাপে মূল স্কেল পাঠ 6cmপাওয়া গেছে, ব্যক্তিগত ত্রুটির (যেমন দৃষ্টি সমস্যা) কারণে সেটি তাৎক্ষণিকভাবে 5cmবলে ভ্রান্ত ধারণা হতে পারে। আবার, লম্বন ত্রুটি ও হিসাবে ভুলের পরিমাণেরও নির্দিষ্ট কোনো সীমা নেই। এ সকল কারণে- যান্ত্রিক ত্রুটির চেয়ে ব্যক্তিগত ত্রুটি বেশি মারাত্মক।

প্রশ্ন-১৩. বিগ ব্যাং কী ব্যাখ্যা কর।

উত্তরঃ বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন যে, সুদূর অতীতে অর্থাৎ বর্তমান হতে প্রায় ১৩.৮ বিলিয়ন বছর পূর্বে বিরাট এক বিস্ফোরণের মাধ্যমে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছিল। এ ঘটনাকে বিগ ব্যাং বলে। বিগ ব্যাং এর পূর্বে মহাবিশ্বের সকল ভর একটি বিন্দুতে পুঞ্জীভূত ছিল। বিজ্ঞানীগণ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে দেখতে পান যে, মহাবিশ্বের গ্যালাক্সীগুলো ক্রমান্বয়ে একে অপর হতে দূরে সরে যাচ্ছে। এখান থেকেই তাঁরা আন্দাজ করেন যে, মহাবিশ্বের সকল বস্তু হয়তো সুদূর অতীতে একটি ক্ষুদ্র অবস্থান বা বিন্দুতে পুঞ্জীভূত ছিল, যাকে বিজ্ঞানীরা ‘সিঙ্গুলারিটি’ বলেন।

পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় এর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন-১৪. স্ক্রুগজের পিচ 0.5mm বলতে কী বোঝায়?                                                     কু.বো. ২১

স্ক্রুগজের পিচ 0.5mm বলতে বোঝা, স্ক্রু গজের টুপি একবার ঘোরালে এর 0.5mm সরণ ঘটে অর্থাৎ রৈখিক স্কেল বরাবর এটি 0.5mmদূরত্ব অতিক্রম করে।

প্রশ্ন-১৫. ভার্নিয়ার ধ্রুবক 0.01 cm বলতে কী বুঝায় ব্যাখ্যা কর।

উত্তরঃ স্লাইড ক্যালিপার্সের প্রধান স্কেলের ক্ষুদ্রতম এক ভাগের চেয়ে ভার্নিয়ার স্কেলের এক ভাগ যতটুকু ছোট তার পরিমাণই হলো ভার্নিয়ার ধ্রুবক। অর্থাৎ ভার্নিয়ার ধ্রুবক 0.01 cm বলতে বোঝায়, প্রধান স্কেলের ক্ষুদ্রতম এক ভাগের চেয়ে ভার্নিয়ার স্কেলের এক ভাগ 0.01cm বা 0.1mm পরিমাণ ক্ষুদ্রতর।

প্রশ্ন-১৬. স্ক্রুগজের ন্যূনাঙ্ক 0.01 mm বলতে কী বুঝায়?

স্ক্রুগজের ন্যূনাঙ্ক 0.01 mm বলতে আমরাবুঝি- স্ক্রুগজেরবৃত্তাকার স্কেলেরএক ভাগ ঘুরালে-এরপ্রান্ত বাবৃত্তাকার স্কেলটি0.01 mmসরে আসে

প্রশ্ন-১. অভিকর্ষজ ত্বরণ একটি লব্ধ রাশি- ব্যাখ্যা কর।

পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় এর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন
প্রশ্ন-১. মাত্রা সমীকরণের প্রয়োজনীয়তা লিখ।

উত্তরঃ পদার্থবিজ্ঞানে মাত্রা সমীকরণের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। নিম্নে মাত্রা সমীকরণের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করা হলো-

১। যেকোনো ভৌত রাশির একক নির্ণয় করা যায়।

২। একককে এক পদ্ধতি থেকে অন্য পদ্ধতিতে রূপান্তর করা যায়।

৩। বিভিন্ন রাশির সমীকরণ গঠন করা যায়।

৪। কোনো ভৌত সমস্যা সমাধান করা যায়।

প্রশ্ন-১9. কাগজের প্যাকেটের গায়ে (80g±0.5)gm/m2 লিখার অর্থ কী?

কাগজের প্যাকেটের গায়ে (80g±0.5)gm/m2 লিখার অর্থ হচ্ছে 1m2 কাগজের সর্বোচ্চ ভর (80g+0.5)gm বা 80.5 gm এবং  কাগজের সর্বনিম্ন ভর (80g0.5)gm বা 79.5 gm । 

প্রশ্ন-২০. সঠিক পরিমাপের প্রয়োজনীতা ব্যাখ্যা কর।                                                                    ম.বো. ২১

উত্তরঃ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রায় প্রতিটি কাজের সাথে পরিমাপের ব্যাপারটি জড়িত। বাস্তবে অনেক কিছুই অনুমান করে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া যায় না। কোনো জিনিস কতটুকু দরকার তা কেবল পরিমাপ দ্বারাই জানা সম্ভব। পরিমাপের বদলে অনুমান করে কাজ করলে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া যায় না। অনেক সময় কম বেশির কারণে বিভিন্ন ক্ষতি হতে পারে। বৈজ্ঞানিক কোনো রাসায়নিক গবেষণায় কোনো রাসায়নিক দ্রব্য কম বা বেশি হয়ে গেলে যেকোনো বিপদ ঘটে যেতে পারে। এসকল কারণেই সঠিক পরিমাপ প্রয়োজন।

প্রশ্ন-২১: মিটার স্কেলের সাহায্যে বস্তুর সঠিক দৈর্ঘ্য পরিমাপ করা যায় না কেন?                                      য.বো. ২১

অথবা, স্লাইড ক্যালিপার্সে ভার্নিয়ার স্কেল কেন ব্যবহার করা হয়?                                                        ব.বো. ২১

অথবা, দৈর্ঘ্যের সূক্ষ ও নির্ভুল পরিমাপের জন্য কী ধরনের স্কেল ব্যবহার করা হয়? ব্যাখ্যা কর।                   দি.বো. ২১

উত্তরঃ দৈর্ঘ্যের সূক্ষ ও নির্ভুল পরিমাপের জন্য ভার্নিয়ার স্কেল ব্যবহার করা হয়। সাধারণ মিটার স্কেল দিয়ে সকল দৈর্ঘ্য সঠিকভাবে পরিমাপ করা যায় না। এ স্কেল দিয়ে মিলিমিটার পর্যন্ত দৈর্ঘ্য পরিমাপ করা যায়। কিন্তু এর চেয়ে ছোট কোনো দৈর্ঘ্য পরিমাপ করা যায় না।

কারণ- সাধারণ স্কেলে পাশাপাশি দুটি দাগের মধ্যবর্তী দূরত্ব 1 মি.মি বা 0.1 সে.মি। তাই সাধারণ স্কেলের সাহায্যে আমরা সর্বোচ্চ মিলিমিটার পর্যন্ত পরিমাপ করতে পারি কিন্তু মিলিমিটারের ভগ্নাংশ পরিমাপ করা যায় না অর্থ্যাৎ মিটার স্কেলের সাহায্যে 1 মি.মি বা 0.1 সে.মি এর কম দৈর্ঘ্য পরিমাপ করা যায় না মিলিমিটারের ভগ্নাংশ পরিমাপের ক্ষেত্রে স্লাইড ক্যালিপার্স ব্যবহৃত হয় এর দ্বারা 1 মিলিমিটারেরও কম দৈর্ঘ্য অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে পরিমাপ করা যায়

প্রশ্ন-২২: ভিন্ন ভিন্ন দৈর্ঘ্যের পরিমাপে একই চুড়ান্ত ত্রুটি হলে যেটির দৈর্ঘ্য বেশি সেটির পরিমাপের সঠিকতা বেশিব্যাখ্যা কর।               চ.বো. ২১

উত্তরঃ আমরা জানি, চূড়ান্ত ত্রুটি ও পরিমাপকৃত মানের অনুপাতকে আপেক্ষিক ত্রুটি বলে। পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় এর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্নআপেক্ষিক ত্রুটির উপরোক্ত রাশিমালা থেকে দেখা যাচ্ছে যে, দুটি বস্তুর চূড়ান্ত ত্রুটির মান একই হলে যে বস্তুর পরিমাপকৃত মান অর্থ্যাৎ দৈর্ঘ্য বেশি সেটির আপেক্ষিক ত্রুটি কম হবে। আর আপেক্ষিক ত্রুটি কম হলে এর সঠিকতা বা নির্ভূলতা ততই বেশি হবে

________________________________________

শিক্ষা বিষয়ক সকল খবর সবার আগে পেতে চোখ রাখুন ShikkhaCare ওয়েবসাইটে।

শিক্ষামূলক ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই “E Shikkha” ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।

Leave a Comment

error: Content is protected !!