সাম্প্রতিক বাংলাদেশ বিষয়াবলী: সাধারণ জ্ঞান সাজেসন্স ✈pdf শিক্ষাকেয়ার.কম

সাম্প্রতিক বাংলাদেশ বিষয়াবলী: সাধারণ জ্ঞান সাজেসন্স

চাকরিপ্রত্যাশী সুপ্রিয় বন্ধুরা শুভেচ্ছা নিবেন। নিশ্চয়ই আপনারা সবাই ভাল আছেন। সরকারি ও বেসরকারি চাকরি কিংবা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোতে বাংলাদেশের অতি সাম্প্রতিক ঘটনাবলী থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। আজকে আপনাদের সাথে এমনই সাম্প্রতিক বাংলাদেশ বিষয়াবলী: সাধারণ জ্ঞান সাজেসন্স থেকে অতি গুরুত্বপূর্ণ কমন উপযোগী কয়েকটি প্রশ্ন শেয়ার করব। আশা রাখি এখান থেকে বিসিএস, নন-ক্যাডার চাকরি, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন (এনটিআরসিএ), প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ, বিভিন্ন সরকারি চাকরির নিয়োগ কিংবা বেসরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কমন পড়বে। যদি পোস্টটি আপনাদের উপকারে আসবে এবং যদি পোস্টটি ভাল লাগলে ✉ কমেন্ট এবং????শেয়ার করে আমাদের উৎসাহিত করবেন। নিচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে তথ্যটির ✂পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন।

“জয় বাংলা” জাতীয় স্লোগান

১. ‘জয় বাংলা’কে মন্ত্রিসভার বৈঠকে জাতীয় স্লোগান করার সিদ্ধান্ত হয়- ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২

২. ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি- ২ মার্চ ২০২২

৩. হাইর্কোট ‘জয় বাংলা’কে জতীয় স্লোগান করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেয়- ১০ মার্চ ২০২২

মুজিব শতবর্ষ

১. মুজিব বর্ষ হলো- বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী

২. মুজিববর্ষ পালনের ঘোষণা করা হয়- ৬ জুলাই ২০১৮

৩. মুজিববর্ষ কমিটি গঠিত হয়- ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

৪. মুজিববর্ষ ক্ষণ গণনা শুরু হয়- ১০ জানুয়ারি ২০২০ থেকে (অনুষ্ঠিত হয়— তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর ঢাকা, ৬৬ দিন)।

৫. মুজিববর্ষ উদ্বোধন করেন- ১৭ মার্চ ২০২০, জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে। (উদ্বোধন করেন— প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা)

৬. মুজিব শতবর্ষের মেয়াদ- ১৭ মার্চ ২০২০ — ৩১ মার্চ ২০২২

৭. মুজিববর্ষ পালন করে- ১৯৫ টি দেশ

৮. ‘মুজিব বর্ষ’ উপলক্ষে বীমা দিবস ঘোষনা করা হয়- ১ মার্চ

৯. মুজিববর্ষ উদযাপন কমিটি গঠিত হয় – ২টি; একটি ১০২ সদস্য বিশিষ্ট, এর সভাপতি—প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও অন্যটি ৬১ সদস্য বিশিষ্ট, এর সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।

১০. মুজিব ১০০ কী?— একটি ওয়েবসাইট।

১১. মুজিব শতবর্ষের লগোটির ডিজাইনার- সব্যসাচী হাজরা

১২. মুজিববর্ষের থিম সঙ্গীত-  তুমি বাংলার ধ্রুবতারা, তুমি হৃদয়ের বাতি ঘর…

১৩. মুজিববর্ষের থিম সঙ্গীতটির গীতিকার-  ড. কামাল আব্দুল নাসের (সুরকার- নকীব খান)

১৪. মুজিববর্ষ উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ে-  ১৭ মার্চ ২০২০

১৫. মুজিববর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে যে নদীকে বঙ্গবন্ধু মৎস্য হেরিটেজ ঘোষণা করে- হালদা নদী

১৬. মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে BRRI’র নতুন জিংকসমৃদ্ধ ধানের জাতের নাম দেয়া হয়-  বঙ্গবন্ধু ধান ১০০

১৭. ইউনেস্কোর কততম সাধারণ অধিবেশনে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়- ৪০তম

স্বাধীনতার সুর্বণজয়ন্তী

১. সুবর্ণজয়ন্তী বলা হয় (Golden Jubilee)— ৫০ বছর পূর্তিকে

২. স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর সময়কাল— ২৬ মার্চ ২০২১ — ৩১ মার্চ ২০২২

৩. সুবর্ণজয়ন্তীর লোগো উন্মোচন ও পালিত হয়— ২৬ মার্চ ২০২১

৪. বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হয়— ১৬ ডিসেম্বর ২০২১

৫. সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানের মূল থিম-— মুজিব চিরন্তন

৬. লোগো কনসেপ্ট ও ডিজাইন করেন- রামেন্দু মজুমদার এবং প্রদীপ চক্রবর্তী

৭. স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর উপলক্ষে স্মারক স্বর্ণ মুদ্রা মুদ্রণ করা হয়— ৫০ টাকা

পদ্মা বহুমুখী সেতু

১. অবস্থান- মাওয়া (মুন্সিগঞ্জ) ও জাজিরা পয়েন্ট (শরিয়তপুর)

২. ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন- ৪ জুলাই ২০০১

৩. নিমার্ণ কাজের উদ্বোধন- ১২ ডিসেম্বর ২০১৫

৪. দৈর্ঘ্য- ৬.১৫ কিলোমিটার/২০১৭৭.১৭ ফুট  (সংযোগ সেতুসহ—৯.৮৩ কি.মি.)

৫. প্রস্থ- ১৮.১০ মিটার (৫৯.৩৮ ফুট)

৬. নির্মাণ শুরু- ৭ ডিসেম্বর ২০১৪

৭. নির্মাণ ব্যয়- ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা

৮. নির্মাতা প্রতিষ্ঠান- চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড, চীন

৯. পদ্মা সেতু নির্মাণে অর্থায়ন করেছে- বাংলাদেশ সরকার

১০. সংযুক্ত করবে- দেশের ২১ টি জেলা

১১. পদ্মা সেতুর নকশা প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান- AECOM (American Multinational Engineering Firm)

১২. পদ্মা সেতু- দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় সেতু (বাংলাদেশে সর্ববৃহৎ)

১৩. লেন সংখ্যা- ৪ টি

১৪. মোট পিলার- ৪২ টি

১৫. মোট স্প্যান- ৪১ টি

১৬. প্রতিটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য- ১৫০ মিটার

১৭. পাইল সংখ্যা- ২৯৪ টি

১৮. প্রথম স্প্যানটি বসানো হয়- ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭  (৩৭ ও ৩৮ নং পিলারের উপর )

১৯. সর্বশেষ স্প্যানটি বসানো হয়- ১০ ডিসেম্বর ২০২০  (১২ ও ১৩ নং পিলারের উপর )

২০. প্রথম রেল স্প্যান বসানো হয়েছে- ১৭ মে ২০১৯  (২০ ও ২১ নং পিলারের উপর )

২১. সর্বশেষ রোড স্ল্যাব বসানো হয়- ২৩ আগস্ট ২০২১

২২. মোট রেল স্প্যান- ১৪ টি  (মাওয়া প্রান্তে ৭টি ও জাজিরা প্রান্তে ৭টি )

২৩. রিখটার পদ্মা সেতুর ভূমিকম্প সহনীয় মাত্রা- ৯

২৪. পদ্মা সেতুর আয়ুস্কাল- ১০০ বছর

২৫. পানির স্তর থেকে পদ্মাসেতুর উচ্চতা- ৬০ ফুট

২৬. পদ্মাসেতু উদ্বোধন করা হবে- ২৫ জুন ২০২২

২৭. ল্যাম্পপোস্ট সংখ্যা -৪১৫ টি

২৮. পদ্মাসেতুতে ৪১৫ টি ল্যাম্পপোস্টে একসাথে বাতি জ্বালানো হয়- ১৪ জুন ২০২২

২৯. পদ্মা সেতু জাদুঘর নির্মাণ করা হবে- ফরিদপুরের ভাঙ্গায়

৩০. পদ্মা সেতুর জন্য প্রধানমন্ত্রীকে উপাধি দেয়া হয়- ‘পদ্মাকন্যা’ উপাধি দিয়েছেন আবদুর রহমান

৩১. পদ্মা সেতুতে কাজ করা নারী প্রকৌশলী- ইশরাত জাহান (একমাত্র বাঙালি নারী প্রকৌশলী)

প্রস্তাবিত: দ্বিতীয় পদ্মা বহুমুখী সেতু

১. অফিসিয়াল নাম- দ্বিতীয় পদ্মা বহুমুখী সেতু

২. নির্মিত হবে- মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে রাজবাড়ির গোয়ালন্দ পর্যন্ত

৩. দৈর্ঘ্য- ৬.১০ কিলোমিটার

৪. প্রস্থ- ১৮.১০ মিটার

৫. সেতুতে বিনিয়োগ করবে- বাংলাদেশ সরকার ও এডিবি (এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক)

৬. প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে- ১৩ হাজার ১২১ কোটি টাকা

মেক্ট্রোরেল

১. পরীক্ষামূলকভাবে চলাচল শুরু হয়- ১১ মে ২০২১

২. অভ্যন্তরীণভাবে চলাচল করে- ২৭ আগস্ট ২০২১

৩. ঢাকায় মেক্ট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে- রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি ঢাকা ট্রানুজদ কোম্পানি লি: (DMTCL) এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠিত হয়— ৩ জুন ২০১৩ সালে।

৪. মেক্ট্রোরেল নির্মাতা- জাপানের কাওয়াসাকি মিতসুবিশি কনসোর্টিয়াম। (চুক্তি হয় —২০১৭ সালে) (২৪টি ট্রেনের

নকশা প্রণয়ন ও তৈরির দায়িত্বে আছে)

৫. মেক্ট্রোরেলের প্রথম ট্রেনটি বাংলাদেশে পৌঁছে- ২১ এপ্রিল ২০২১ (গতি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১১০ কিমি.)

৬. প্রথম মেক্ট্রোরেল উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত- এমআরটি ৬

৭. প্রকল্পের নাম- Mass Rapid Transit (MRT)

৮. নির্মাণ কাজ উদ্বোধন- ২৬ জুন ২০১৬

৯. দৈর্ঘ্য- ২০.১০ কিলোমিটার

১০. স্টেশন সংখ্যা- ১৬ টি

১১. মোট মেক্ট্রোরেল সংখ্যা- ৬ টি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল

১. অবস্থান: কর্ণফুলী নদী, চট্টগ্রাম

২. নির্মান কাজ শুরু- ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

৩. সংযুক্ত হচ্ছে- পতেঙ্গা নেভাল একাডেমি বন্দর অঞ্চল থেকে চট্টগ্রামের আনোয়ারা পর্যন্ত

৪. দৈর্ঘ্য- ৩.৪ কিলোমিটার

৫. প্রস্থ- ১০ মিটার

৬. অপর নাম- Two towns one city

৭. ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান- চায়না কমিউনিকেশন এ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড (CCCC), চীন

৮. চালু- ২০২২ সালে

৯. সহায়তাকারী দেশ- চীন (সহযোগিতায়-চীনের এক্সিম ব্যাংক এবং বাংলাদেশ সরকার)

১০. টানেলের প্রবেশপথ- চট্টগ্রাম এয়ারপোর্ট থেকে কর্ণফুলী নদীর ২ কি.মি. ভাটির দিকে নেভি কলেজের নিকট।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

১. অবস্থান- হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত

২. মূল সড়কের দৈর্ঘ্য- ১৯.৭৩ কি.মি

৩. নির্মাতা প্রতিষ্ঠান- ইতালিয়ান থাই ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লি.

৪. সম্পূর্ণ প্রকল্পটি চালু হবে- ২০২৩ সালের জুনে

বাংলাদেশের জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিবস

১. জাতীয় সমাসসেবা দিবস- ২ জানুয়ারি

২. জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস- ৯ আগস্ট

৩. বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস- ১০ জানুয়ারি

৪. জাতীয় শোক দিবস- ১৫ আগস্ট

৫. জাতীয় জনসংখ্যা দিবস- ২ ফেব্রুয়ারি

৬. জাতীয় জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন দিবস- ৬ অক্টোবর

৭. জাতীয় বীমা দিবস- ১ মার্চ

৮. শেখ রাসেল দিবস- ১৮ অক্টোবর

৯. জাতীয় টাকা দিবস- ৪ মার্চ

১০. জাতীয় জেল হত্যা দিবস- ৩ নভেম্বর

১১. জাতীয় পাট দিবস- ৬ মার্চ

১২. জাতীয় কৃষি দিবস- ১ অগ্রাহয়ণ (১৫ নভেম্বর)

১৩. জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস- ৭ মার্চ

১৪. জাতীয় আয়কর দিবস- ৩০ নভেম্বর

১৫. জাতীয় শিশু দিবস- ১৭ মার্চ

১৬. বাংলাদেশ ও ভারত মৈত্রী দিবস- ৬ ডিসেম্বর

১৭. জাতীয় গণহত্যা দিবস- ২৫ মার্চ

১৮. জাতীয় ভ্যাট দিবস- ১০ ডিসেম্বর

১৯. জাতীয় চলচ্চিত্র দিবস- ৩ এপ্রিল

২০. ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস- ১২ ডিসেম্বর

শস্য উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা

১. আনারস উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা- টাঙ্গাইল

২. গোলাপ ফুল উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – যশোর (ঝিকরগাছা)

৩. গম উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – ঠাকুরগাঁও

৪. আদা ও কমলা উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – রাঙামাটি

৫. আখ উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – নাটোর

৬. নারিকেল ও তরমুজ উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – ভোলা

৭. ভুট্টা ও লিচু উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – দিনাজপুর

৮. চা উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – মৌলভীবাজার

৯. তুলা উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – ঝিনাইদহ

১০. তামাক উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – কুষ্টিয়া

১১. কলা ও কাঁঠাল উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – নরসিংদী

১২. সয়াবিন ও সুপারি উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – লক্ষ্মীপুর

১৩. পেয়াজ উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – পাবনা

১৪. পেয়ারা উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – পিরোজপুর

১৫. পাট ও মশুর উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – ফরিদপুর

১৬. আম উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – রাজশাহী

১৭. আলু উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – বগুড়া

১৮. ধান উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা – ময়মনসিংহ

কৃষিজ সম্পদ উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান

১. পাট ও কাঁঠাল উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ২য়

২. কৃষি পণ্য উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান- ২১তম

৩. আম উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৮ম

৪. মৌসুমি ফল ও খাদ্যশস্য উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ১০ম

৫. পেয়ারা উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৮ম

৬. আলু উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৬ষ্ট

৭.ধান, সবজি ও পেয়াজ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৩য়

৮. চা উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম

জনশুমারি ও গৃহগণনা

১. আদমশুমারী/জনশুমারি/গৃহগণনা কেন করা হয়?- জনসংখ্যা গণনা

২. ষষ্ট ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা’ কবে অনুষ্ঠিত হবে? ১৫ জুন থেকে ২১ জুন ২০২২

৩. ষষ্ট ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা’তে সহায়তা করবে কোন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান? – নাসা (NASA), আমেরিকা

৪. বাংলাদেশ পরিসংখ্যান আইন, ২০১৩ অনুযায়ী পরবর্তী আদমশুমারি কি নামে পরিচিত হবে?- জনশুমারি ও গৃহগণনা

৫. ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়? -১৮৭২ সালে (ব্রিটিশ ভাইসরয় লর্ড মেয়োর শাসনামলে)

৬. পাকিস্থান আমনে প্রথম আদমশুমারি? – ১৯৫১ সালে

৭. স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়? – ১৯৭৪ সালে

জনসংখ্যায় বাংলাদেশের অবস্থান

১. জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান- ৮ম

২. জনসংখ্যার ঘনত্বে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ১০ম

৩. জনসংখ্যার দিক থেকে এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান – ৫ম

৪. জনসংখ্যার দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান – ৩য়

৫. জনসংখ্যার দিক থেকে সার্কভুক্ত দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান – ৩য়

৬. জনসংখ্যার দিক থেকে মুসলিম বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৪র্থ

মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বসূচক খেতাবধারী সংখ্যা

তথ্য: ১৯৭৩ সালে ১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধের আবেদনের জন্য খেতাবপ্রাপ্ত সর্বমোট বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন ৬৭৬ জন। বর্তমানে ৬৭২ জন।

খেতাব           পূর্বে           বর্তমানে

বীরশ্রেষ্ঠ           ৭                 ৭

বীরউত্তম        ৬৮               ৬৭

বীরবিক্রম       ১৭৫               ১৭৪

বীরপ্রতীক      ৪২৬              ৪২৪

মোট            ৬৭৬              ৬৭২

জিডিপি ২০২০-২০২১

১. মোট জনসংখ্যা- ১৬৯.১১ মিলিয়ন

২. জিডিপি- ৩৫,৩০১,৮৪৮ মিলিয়ন টাকা

৩. জিএনআই- ৩৭,১৫৯,৯৬৬ মিলিয়ন টাকা

৪. মাথাপিছু আয়- ২,৫৯১ মার্কিন ডলার (২১৯,৭৩৮ টাকা)

৫. মাথাপিছু জিডিপি- ২,৪৬২ মার্কিন ডলার (২০৮,৭৫১ টাকা)

৬. জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার- ৬.৯৪%

জিডিপিতে ৩ টি খাতের অবদান ও প্রবৃদ্ধির হার

খাত     অবদান     প্রবৃদ্ধির হার

কৃষি    ১২.০৭%      ৩.১৭%

শিল্প    ৩৬.০১%     ১০.২৯%

সেবা  ৫১.৯২%        ৫.৭৩%

বাজেট (২০২২-২০২৩)

১. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করা হয়- ৯ জুন ২০২২

২. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে মোট ব্যয়- ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা

৩. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বাজেট ঘাটতি- ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা

৪. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেট কত তম?- ৫২ তম

৫. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন- অর্থমন্ত্রী আ.হ.ম মুস্তফা কামাল (৪ বার)

৬. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেটে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে- ৭.৫%

৭. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির পরিমাণ- ৫.৬%

৮. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে প্রতিবন্ধী ভাতা কত টাকা- ৮৫০ টাকা

৯. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে জনপ্রশাসন খাতে বরাদ্ধ- ১৯.৯% (সবচেয়ে বেশি)

১০. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে শিক্ষা প্রযুক্তি খাতে বরাদ্ধ- ১৪.৭%

১১. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে বরাদ্ধ- ১২%

১২. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে কৃষি খাতে বরাদ্ধ- ৬.২%

১৩. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্ধ- ৫.৯%

১৪. ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্ধ- ৫.৪%

৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা

১. অষ্টম পঞ্চমবার্ষিকী চুড়ান্ত অনুমোদন- ২৯ ডিসেম্বর ২০২০

২. অষ্টম পঞ্চমবার্ষিকীর মোট ব্যয়- ৬৪ লক্ষ ৯৫ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা

৩. অষ্টম পঞ্চমবার্ষিকীর লক্ষ্যমাত্রা- ১ কোটি ১৩ লাখ ৩০ হাজার (দেশের ভেতর- ৮১ লাখ)

৪. অষ্টম পঞ্চমবার্ষিকীর মেয়াদ- জুলাই ২০২০ থেকে জুন ২০২৫ পর্যন্ত

৫. অষ্টম পঞ্চমবার্ষিকীতে গুরুত্ব পাচ্ছে- ২ টি বিষয় (ত্বরান্বিত সমৃদ্ধি ও অন্তর্ভূক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি)

৬. অষ্টম পঞ্চমবার্ষিকীতে বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে- গ্রামীণ রূপান্তর (বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার ছিল- আমার গ্রাম, আমার শহর)

৭. অষ্টম পঞ্চমবার্ষিকী পরিকল্পনার স্থির লক্ষ্য- রূপকল্প ২০৪১ (পরিকল্পনা সিরিজ-৪টি)

প্রবাসী আয় ও জনশক্তি রপ্তানি

১. প্রবাসী আয় বা রেমিটেন্স অর্জনে বাংলাদেশের অবস্থান- ৮ম (১ম-ভারত, ২য়-চীন, ৩য়-মেক্সিকো)

২. বাংলাদেশ কত সাল থেকে বিদেশে জনশক্তি রপ্তানি শুরু করে- ১৯৭৬ সাল

৩. বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রেনমিটেন্স আসে কোন দেশ থেকে– সৌদিআরব

৪. এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি রাপ্তানি করা হয়েছে কোন দেশে- সৌদিআরব

৫. জিডিপিতে রেমিটেন্সের অবদান কত- প্রায় ১২ শতাংশ

৬. ২০২০-২০২১ অর্থবছরে রেমিটেন্স এসছে?- ২৪.৭৮ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলার।

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG)

১. SDG এর পূর্ণ রূপ – Sustainable Development Goals

২. SDG এর মেয়াদ- ২০১৬ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত

৩. SDG এর লক্ষ্যমাত্রা- ১৭ টি

৪. SDG এর সহযোগী লক্ষমাত্রা- ১৬৯ টি

৫. গৃ SDG এর হিত হয় – ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে

৬. MDG এর পূর্বসূরি হলো – Millennium Development Goals

৭. MDG এর মেয়াদ ছিল- ২০০১ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত

৮. MDG এর লক্ষ্য ছিল- ৮ টি

৯. বাংলাদেশের অর্জন করে- শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস (২০১০ সাল)।

SDG বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাসমূহ:

১. দারিদ্র্য

২. ক্ষুধামুক্তি

৩. সুস্বাস্থ্য

৪. মানসম্মত শিক্ষা

৫. লিঙ্গসমতা

৬. সুপেয় পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা

৭. নবায়নযোগ্য ও ব্যয়সাধ্য জ্বালানী

৮. কর্মসংস্থান ও অর্থনীতি

৯. উদ্ভাবন ও উন্নত কাঠামো

১০. বৈষম্য হ্রাস

১১. টেকসই নগর ও সম্প্রদায়

১২. সম্পদের দায়িত্বপূর্ণ ব্যবহার

১৩. জলবায়ু বিষয়ে পদক্ষেপ

১৪. টেকসই মহাসাগর

১৫. ভূমির টেকসই ব্যবহার

১৬. শান্তি, ন্যায়বিচার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান

১৭. টেকসই উন্নয়নের জন্য অংশীদারিত্ব

সাম্প্রতিক বাংলাদেশ বিষয়াবলী: সাধারণ জ্ঞান (ই-পাসপোর্ট)

১. ই-পাসপোর্টের অপর নাম- বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট

২. সর্বপ্রথম কোন দেশ ই-পাসপোর্ট চালু করে- ১৯৯১ সালে মিশর এবং ১৯৯৭ সালে মালেয়েশিয়া

৩. বাংলাদেশে কবে ই-পাসপোর্ট চালু হয়- ২২ জানুয়ারি, ২০২০ (বিশ্বে ১১৯তম এবং দক্ষিণ এশিয়ায় ১ম)

৪. ই-পাসপোর্ট চালু করতে বাংলাদেশ চুক্তি করে- জার্মানির সাথে

৫. ই-পাসপোর্টের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য কত ধরনের- ৩৮ ধরনের এবং

৬. ই-পাসপোর্টের মেয়াদ ১০ বছর

৭. বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট ব্যবহারকারী হবে- ৩০ মিলিয়ন

৮. ই-পাসপোর্টের কারিগরী সহায়তায় রয়েছে- জার্মানিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান Veridos GmbH

৯. Bangladesh Machine Readable (MRT) ই-পাসফোর্ট চালু করে- ২০১০ সালে

১০. একুশে ই-বুক চালু হয়- ২০১৬ সালে

১১. ২২ ধরনের সেবা নিয়ে স্মার্ট ভোটার আইডি কার্ড চালু হয়- ২০১৬ সালে

বাংলাদেশের বিভিন্ন বন্দরসমূহ

নদীবন্দর

১. বর্তমানে দেশে নদীবন্দর- ৩৫ টি (সর্বশেষ:৩৫ তম বালাগঞ্জ, সিলেট জেলায়)

২. দেশের প্রধান ও বৃহত্তম নদীবন্দর- নারায়ণগঞ্জ (ঘোষণা ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ সালে)

স্থলবন্দর

১. বর্তমান বাংলাদেশে স্থলবন্দর রয়েছে-২৫ টি (সর্বশেষ: ২৫তম মুজিবনগর মেহেরপুর)

২. বাংলাদেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর- বেনাপোল (যশোর)

৩. বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর- হিলি (দিনাজপুর)

৪. পার্বত্য এলাকায় প্রথম স্থলবন্দর- রামগড় স্থলবন্দর (উদ্বোধন- ২৬মার্চ ২০২১)

৫. দেশের প্রস্থাবিত স্থলবন্দর- প্রাগপুর, কুষ্টিয়া

সমুদ্রবন্দর

১. বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর রয়েছে- ৩টি (চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা)

২. বাংলাদেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দর- পায়রা সমুদ্রবন্দর (যাত্রা: ১৩ আগস্ট ২০১৬)

৩. পায়রা সমুদ্রবন্দরের দৈর্ঘ্য- ৩০ কি.মি.

৪. স্বাধীন বাংলাদেশের নির্মিত প্রথম সমুদ্রবন্দর- পায়রা সমুদ্রবন্দর (কলাপাড়া, পটুয়াখালী)

৫. দেশের প্রথম গভীর সমুদ্র বন্দর- মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর (মহেশখালি, কক্সবাজার)

৬. কোন দেশের অর্থায়নে মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করা হয়- জাপান

বিমানবন্দর

১. বর্তমানে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রয়েছে- ৩ টি

২. দেশে ৪র্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বিমান বন্দর হতে যাচ্ছে- সৈয়দপুর বিমান বন্দর

৩. বাংলাদেশের প্রস্তাবিত ৪ টি বিমানের নাম- আকাশবীণা, হংসবলাকা, গাঙটিল ও রাজহংস

৪. ‘ধ্রুবতারা’ উড়োজাহাজটি বিমান বাংলাদেশে এয়ারলাইন্সে যুক্ত হয়- ২৭ ডিসেম্বর ২০২০

৫. ‘আকাশতরী’ উড়োজাহাজটি বিমান বাংলাদেশে এয়ারলাইন্সে যুক্ত হয়- ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১

৬. সর্বশেষ বিমান বাংলাদেশে যুক্ত হয়- শ্বেতবলাকা (৫ মার্চ ২০২১)

৭. বর্তমান বিমান বাংলণাদেশ এয়ারলাইন্সে উড়োজাহাজের সংখ্যা- ২১ টি

সাম্প্রতিক বাংলাদেশ বিষয়াবলী: সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ রেলওয়ে)

১. বাংলাদেশ রেলওয়ের যাত্রা শুরু করে- ১৫ নভেম্বর, ১৮৬২

২. বাংলাদেশ রেলওয়ের সার্বিক সদর দপ্তর অবস্থিত- ঢাকা

৩. বাংলাদেশ রেলওয়ে সর্ববৃহৎ কারখানা অবস্থিত- সৈয়দপুরে (১৯৮০ সালে স্থাপিত)

৪. সর্বশেষ বাংলাদেশের এই জেলার সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়- টাঙ্গাইল

৫. হার্ডিঞ্জ ব্রিজ কোন নদীর ওপর অবস্থিত- পদ্মা, পাকশী

৬. বাংলাদেশ রেলওয়ের দীর্ঘতম রেলরুট- ঢাকা টু পঞ্চগড় (৬৩৯ কিলোমিটার)

৭. ঢাকা-কলকাতা রুটে চলাচলকারী ট্রেন সার্ভিসের নাম- মৈত্রী এক্সপ্রেস

৮. পঞ্চগড় ও রাজশাহী জেলার মধ্যে চলাচলকারী প্রথম অন্তঃনগর ট্রেন- বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস

৯. বাংলাদেশ রেলওয়েতে বিদ্যমান রেলওয়ে গেজ- ৩টি

১০. ‘মিতালী এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি কবে যাত্রা শুরু করে- ১ জুন ২০২২

বঙ্গবন্ধু ইলেকট্রিক ট্রেন

১. বঙ্গবন্ধু ইলেকট্রিক ট্রেন প্রথম চালু হবে – ঢাকা টু নারায়নগঞ্জ

২. বঙ্গবন্ধু ইলেকট্রিক ট্রেনের দৈর্ঘ্য- ২৩ কি.মি

৩. প্রকল্পের নাম- লাইট র‌্যাপিড রেল ট্রানজিট (LRT)

গ্যাসক্ষেত্র

১. বর্তমানে বাংলাদেশে গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে- ২৮ টি (গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে ২০টি থেকে)

২. দেশে সর্বশেষ / ২৮তম গ্যাসক্ষেত্র- জকিগঞ্জ, সিলেট

৩. প্রাকৃতিক গ্যাসের মাধ্যমে পুরণ হচ্ছে দেশের মোট বাণিজ্যিক জ্বালানি চাহিদার- প্রায় ৬৩%

৪. বর্তমানে দেশে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য মোট ব্লক- ৪৮ টি

৫. বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত গ্যাস ব্লক- ২৬ টি

৬. সম্প্রতি বঙ্গোপসাগরে প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে- ন্যূনতম ১৭ থেকে ১০৩ ট্রিলিয়ন কিউবিক ফিট (TCF)

৭. সম্প্রতি প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে- শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায়

বাংলাদেশের বিভিন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র

১. বাংলাদেশের বৃহত্তম তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র- পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কলাপাড়া, পটুয়াখালী (রামনাবাদ ও গলাচিপা নদীর তীরে)

২. পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়েছে- ২১ মার্চ ২০২২ (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা)

৩. পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা- ১৩২০ মেগাওয়াট

৪. পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রটির প্রধান উপাদান- কয়লাভিত্তিক

৫. পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পরিচালনার দায়িত্বে- বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন সংস্থা

৬. পুনর্বাসন প্রকল্প- স্বপ্নের ঠিকানা (১৩০ টি পরিবার ঘর পেয়েছে)

৭. সহায়তাকারী দেশ- চীন

মাতারবাড়ি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র

১. মাতারবাড়ি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রেরঅবস্থান- মহেশখালী, কক্সবাজার

২. মাতারবাড়ি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রেরউৎপাদন ক্ষমতা- ১২০০ মেগাওয়াট

৩. নির্মাণ করবে (অর্থায়নে) — জাইকা ও বাংলাদেশ (যৌথ)

৪. মাতারবাড়ি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রেরনির্মাণ শেষ হবে- ২০২৩ সালে

৫. মাতারবাড়ি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রেরবিশেষত্ব- মাতারবাড়ি হবে বিদ্যুৎহাব

রামপাল কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র

১. রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থান- বাগেরহাট (সুন্দরবন থেকে ১৪ কি.মি. উত্তরে)

২. রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষমতা- ১৩২০ মেগাওয়াট

৩. রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে অর্থায়ন করবে- ভারত

বাংলাদেশ প্রসঙ্গ পাঁচমিশালী

১. সর্ববৃহৎ বিদ্যুৎ কেন্দ্র- পায়রা (১৩২০ মেগাওয়াট)

২. বর্তমান দেশের সর্ববৃহৎ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত- সুতিয়াখালী, ময়মনসিংহ (উৎপাদন- ৫০ মেগাওয়াট)

৩. বর্তমান দেশে নবায়নযোগ্য শক্তিনির্ভর বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে কাজ চলতেছে- ২৩টি

৪. বর্তমান সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু রয়েছে- টেকনাফ ২০, রাউজানে ২৫, জামলপুরের সরিষাবাড়িতে ৩, পঞ্চগড় ৮ ও কাপ্তাইয়ে ৭ মেগাওয়াটের সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

৫. বর্তমান দেশে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু রয়েছে- ২ টি

৬. বর্তমান বাংলাদেশে কয়লার খনি রয়েছে- ৫টি

৭. বাংলাদেশের প্রথম লোহার খনি আবিষ্কৃত হয়- দিনাজপুরে

৮. বাংলাদেশের প্রথম লোহার খনি আবিষ্কৃত হয় কত সালে- ১৯ এপ্রিল, ২০১৯

৯. দিনাজপুরে অবস্থিত লোহার খনির ব্যপ্তি: ৬-১০ বর্গ কি.মি

১০. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতু কোন নদীতে তৈরি হচ্ছে- যমুনা

১১. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতুর অবস্থান- টাঙ্গাইল

১২. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতু সংযুক্ত করবে- টাঙ্গাইল ও সিরাজগঞ্জ

১৩. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতু দৈর্ঘ্য- ৪.৮ কি.মি

১৪. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতু নির্মাণে আর্থিক সহায়তা- বাংলাদেশ ও জাপান

১৫. বাংলাদেশের দীর্ঘতম ফ্লাইওভার- মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার (দৈর্ঘ্য- ১১.৮ কি.মি)

১৬. মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার দৈর্ঘ্য- ১১.৮ কি.মি

১৭. বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম উড়াল সড়ক- মালিবাগ ফ্লাইওভার

১৮. বঙ্গবন্ধু মহাকাশ অবলোকন কেন্দ্র অবস্থিত- ফরিদপুর ভাঙ্গায় (৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা ও কর্কটক্রান্তি রেখার সংযোগ স্থলে)

১৯. বঙ্গবন্ধু মহাকাশ অবলোকন কেন্দ্র স্থাপনার সময়- ১৯ জানুয়ারি, ২০২১

২০. বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়- হালিশহর, চট্টগ্রাম (২৯ ফুট)

২১. চট্টগ্রাম হালিশহরে বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের নাম- বজ্রকণ্ঠ

২২. বজ্রকণ্ঠ ভাস্কর্যের নকশা করেন- অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম

২৩. বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য স্থাপনের ঘোষণা দেয়া হয়েছে- তুরস্কের রাজধানী আস্কারায়

২৪. সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্ট্রিট নামে সড়ক উদ্বোধন করা হয়- মরিশাসের রাজধানী পোর্ট লুইসে


সাম্প্রতিক বাংলাদেশ বিষয়াবলী: সাধারণ জ্ঞান সাজেসন্স পোস্টটি যদি আপনাদের উপকারে আসে এবং যদি পোস্টটি ভাল লাগলে ✉ কমেন্ট এবং????শেয়ার করে আমাদের উৎসাহিত করবেন।


চাকরির প্রস্তুতি বিষয়ক সকল খবর সবার আগে পেতে চোখ রাখুন ShikkhaCare ওয়েবসাইটে।

শিক্ষামূলক ভিডিও মিস করতে না চাইলে এখনই “E Shikkha” ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে নিন।

Leave a Comment

error: Content is protected !!