কমিউনিকেশনস সিস্টেম ও নেটওয়ার্কিং
উচ্চ মাধ্যমিক আইসিটি ২য় অধ্যায়
ক। কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ধারণা ও প্রকারভেদ ব্যাখ্যা কর।
খ। ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেমের মাধ্যমসমূহের ধারণা ব্যাখ্যা কর।
গ। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক টপোলজি এবং প্রকারভেদ ব্যাখ্যা কর।
ঘ। ডেটা স্থানান্তরের গতি কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে মাধ্যমগুলোর সুবিধা-অসুবিধা বিশ্লেষণ কর।
‘ক’ নং উত্তর
একটি কম্পিউটার ল্যাবের সকল কম্পিউটার টুইস্টেড পেয়্যার ক্যাবলের মাধ্যমে একটি কেন্দ্রীয় কম্পিউটারের সাথে যুক্ত হওয়ায় ডেটা স্থানান্তরের গতি কম পাওয়া যায়। এতে ব্যবহৃত নেটওয়ার্কটির টাইপ, মাধ্যম এবং টপােলজির বিশ্লেষন করা হলাে:
কম্পিউটার নেটওয়ার্কিংয়ের ধারণা
কম্পিউটার নেটওয়ার্কিংযের ফলে একটি কম্পিউটারের যাবতীয় তথ্য একাধিক ব্যবহারকারীর স্ব স্ব কম্পিউটারের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারে। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে যােগাযােগ, তথ্যের আদান প্রদান, ই-কমার্স, ইলেক্ট্রনিক মেইল, ইলেকট্রনিক লাইব্রেরি, বুলেটিন বাের্ড ইত্যাদির প্রচলন ও প্রসার ক্রমেই বেড়েই চলেছে।
নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ
বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয়। এজন্য বিশ্বে ব্যবহৃত কম্পিউটার নেটওয়ার্কগুলােকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে নিমােক্ত ভাগে ভাগ করা হয়েছে । যথা-
১। মালিকানা অনুসারে নেটওয়ার্কের শ্রেণিবিভাগ
২। সার্ভিস প্রদান ও নিয়ন্ত্রণ কাঠামাে অনুসারে নেটওয়ার্কের শ্রেণিবিভাগ
ও ৩। ভৌগােলিক বিস্তৃতি অনুসারে নেটওয়ার্কের শ্রেণিবিভাগ।
১। মালিকানা অনুসারে নেটওয়ার্কের শ্রেণিবিভাগ
মালিকানা অনুযায়ী কম্পিউটার নেটওয়ার্ক দুই ধরনের। যথা-
ক. প্রাইভেট নেটওয়ার্ক
ও খ. পাবলিক নেটওয়ার্ক।
২। নিয়ন্ত্রণ কাঠামাে এবং সার্ভিস প্রদানের ভিত্তিতে নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ
নিয়ন্ত্রণ কাঠামাে এবং সার্ভিস প্রদানের ভিত্তিতে কম্পিউটার নেটওয়ার্কসমূহকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১। ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক
২। পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক
ও ৩। হাইব্রিড নেটওয়ার্ক।
৩। ভৌগােলিক বিস্তৃতি অনুসারে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ
বিস্তৃতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার নেটওয়ার্কসমূহকে প্রধানত চার ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-
১। পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা প্যান
২। লােকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ল্যান
৩। মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ম্যান
৪। ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ওয়্যান।
"খ" নং নির্দেশনার উত্তর
ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেমের মাধ্যমসমূহের ধারণা ব্যাখ্যা
কম্পিউটার এবং অন্যান্য আইসিটি ডিভাইসগুলাের মধ্যে ডাটা আদান প্রদানের ক্ষেত্রে সিগন্যাল ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ সিগন্যাল ডাটাকে উপস্থাপন করে থাকে। এই সিগন্যালকে এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে পাঠানাের জন্য ট্রান্সমিশন মিডিয়া দরকার হয়। প্রেরক এবং দূরবর্তী প্রাপকের মধ্যে ডাটা আদান-প্রদানের জন্য প্রযােজন উভয় গ্রান্তের মধ্যে সংযােগ। এই সংযােগ ব্যবস্থাকে বলা হয় মাধ্যম। অন্যকথায়, যে মাধ্যমে কোন একটি নেটওয়ার্কের সকল ডিভাইস পরস্পরের সাথে সংযুক্ত থাকে তাকে ডাটা ট্রান্সমিশন মিডিয়া বা মাধ্যম বলে। ট্রান্সমিশন মিডিয়া দুই ধরনের। যথা-
১। তার মাধ্যম
ও ২। তারবিহীন মাধ্যম
১। তার মাধ্যম
ডাটা কমিউনিকেশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হল তার মাধ্যম। ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরী এই মাধ্যম ডাটাকে গাইড করে। যন্ত্র থেকে গ্রাহক যন্ত্রে নিয়ে যায় বলে এ মাধ্যমকে গাইডেড মাধ্যম বলা হয়। তার মাধ্যম মিডিয়াকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১। টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
২। কো-এক্সিয়াল ক্যাবল
ও ৩। অপটিকাল ফাইবার।
২। তারহীন মাধ্যম
ওয়্যারলেস কথাটির অর্থ তার বিহীন বা তারহীন। তার বিহীন যােগাযােগ বা ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন হলাে এমন ধরণের যােগাযােগ যেখানে কোন তার বা ক্যাবলের প্রযােজন হয় না। ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনে সাধারণত রেডিও ওযেভ ব্যবহার করা হয়। ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের মিডিয়াকে কে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১। রেডিও ওয়েভ (Radio wave)
২। মাইক্রো ওয়েভ (Micro wave)
ও ৩। ইনফ্রারেড (Infrared)।
"গ" নং নির্দেশনার উত্তর
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক টপােলজি এবং প্রকারভেদ ব্যাখ্যা
নেটওয়ার্ক টপােলজি
দুই বা ততােধিক কম্পিউটারকে ক্যাবল, হাব বা সুইচ ইত্যাদি দ্বারা নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত করার জন্য যুক্তি নির্ভর পথের ডিজাইন এবং ব্যবস্থাপনাকে নেটওয়ার্ক টপােলজি বলা হয়। অর্থাৎ যে ব্যবস্থায় কম্পিউটারসমূহ বা নােডসমূহ পরস্পরের সাথে সংযুক্ত থাকে, তাকে নেটওয়ার্ক টপােলজি বলে। ব্যবহারের ক্ষেত্র, তথ্য। আদান প্রদানের গতি ও নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণের ভিত্তিতে কম্পিউটার নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলি বিভিন্ন ভাবে সংযুক্ত থাকে। নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত কযেকটি উল্লেখযােগ্য টপােলাজি হচ্ছে-
১। বাস টপােলজি (Bus Topology)
২। রিং টপােলজি (Ring Topology)
৩। স্টার টপােলজি (Star Topology)
৪। ট্রি টপােলজি (Tree Topolopy)
৫। মেস টপেজ (Fully Inter-connected Topology)
ও ৬। হাইব্রিড টপােলজি (Hybrid Topology)।
১। বাস টপােলজি
যে টপােলজিতে একটি মূল ক্যাবলের সাথে সব কয়েকটি ওয়ার্কস্টেশন বা কম্পিউটার সংযুক্ত থাকে তাকে বাস টপােলজি বলে। একে অনেক সময় লিনিয়ার বাস টপােলজিও। বলা হয়। এখানে মূল ক্যাবল বা তারটিকে বলা হয় ব্যাকবােন। মূল ক্যাবলের উভয় প্রান্তে টারমিনেটর ব্যবহার করার প্রয়ােজন হয়। এখানে কোন কেন্দ্রিয় কম্পিউটার থাকে না। প্রতিটি কম্পিউটার বা ওয়ার্কস্টেশন মূল বাসের সাথে তারের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে।
২। রিং টপােলজি
এ ধরনের সংগঠনে কম্পিউটারগুলাে পরস্পর বৃত্তাকারে যুক্ত। নেটওয়ার্ক গড়ে তােলে। প্রতিটি কম্পিউটার দুই দিকের দুইটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত থাকে। কম্পিউটারগুলােকে এমনভাবে সংযােগ দেয়া হয় যেন রিংয়ের সর্বশেষ কম্পিউটারটি প্রথমটির সাথে যুক্ত থাকে। এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে পাঠানাে ডাটা বা সংকেত বৃত্তাকার পথে (একমুখী প্রবাহ) কম্পিউটারগুলাের মধ্যে ঘুরতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না নির্দিষ্ট কম্পিউটার ডাটা গ্রহণ করে। রিং টপােলজিতে প্রতিটি কম্পিউটারের গুরুত্ব সমান। প্রত্যেকটি কম্পিউটার স্বাধীন।
৩। স্টার টপােলজি
এ ধরনের সংগঠনে একটি কেন্দ্রিয় ডিভাইস এর সাথে অন্যান্য কম্পিউটারগুলাে সংযুক্ত থাকে। কেন্দ্রিয় ডিভাইসটি। হতে পারে একটি হাব বা সুইচ। হাব বা সুইচ এর মাধ্যমে কম্পিউটারগুলাে পরস্পরের সাথে যােগাযােগ স্থাপন করতে পারে। ডাটা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে হাব বা সুইচ। এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটার এ ডাটা স্থানান্তরের জন্য প্রথমে কেন্দ্রিয় ডিভাইসে প্রেরণ করতে হয়। এরপর কেন্দ্রিয় ডিভাইস ডাটা গ্রহণকারী কম্পিউটারে ডাটা পাঠিয়ে দেয়।
৪। ট্রি টপােলজি
ট্রি টপােলজি সংগঠনে ওয়ার্ক স্টেশন বা কম্পিউটারগুলাে বিভিন্ন স্তরে সংযুক্ত থাকে। বিভিন্ন স্তরের কম্পিউটারগুলােকে হাবের মাধ্যমে একটির সঙ্গে অন্যটি সংযুক্ত থাকে। প্রথম স্তরের কম্পিউটারকে দ্বিতীয় স্তরের কম্পিউটারের হােস্ট বলে। আবার দ্বিতীয় স্তরের কম্পিউটারগুলােকে তৃতীয় স্তরের কম্পিউটারের হােস্ট বলে। মূল হােস্ট অবশ্যই শক্তিশালী কম্পিউটার হতে হয়।
৫। মেশ টপােলজি
মেশ টপােলজির প্রত্যেকটি ওয়ার্কস্টেশন বা কম্পিউটারের একাধিক সংযােগ ব্যবস্থা থাকে এবং প্রতিটি কম্পিউটার আলাদা লিংক ব্যবস্থাধীন থাকে। এ ব্যবস্থায় প্রতিটি কম্পিউটার সরাসরি যে কোন কম্পিউটারে ডাটা আদান প্রদান করতে হয়। এ ধরনের নেটওয়ার্কভুক্ত। কম্পিউটারগুলাের মধ্যে পারস্পরিক সংযােগকে পয়েন্ট টু পয়েন্ট লিংক বলে।
৬। হাইব্রিড টপােলজি
এ ধরনের টপােলজিতে কযেক প্রকার টপােলজির সংমিশ্রণ দেখা যায় তাই একে হাইব্রিড টপােলজি বলে।
"ঘ" নং নির্দেশনার উত্তর
ডেটা স্থানান্তরের গতি কমে যাওয়ার কারন হিসাবে মাধ্যমগুলাের সুবিধা অসুবিধা বিশ্লেষণ
তার মাধ্যম
ডাটা কমিউনিকেশনে ক্যাবল বা তার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তার মাধ্যমকে গাইডেড মিডিয়াও বলা হয়। ডাটা কমিউনিকেশনে তিন ধরনের ক্যাবল ব্যবহৃত হয়। যথা-
১। টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল (Twisted pair cable)
২। কো-এক্সিল ক্যাবল (Coaxial cable)
ও ৩। ফাইবার অপটিক ক্যাবল (Fiber optic cable)
১। টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
দুটি পরিবাহী তামার তারকে পরস্পর সুষমভাবে পেঁচিয়ে টুইস্টেড পেয়ার তৈরি করা হয়। পেঁচানাে পরিবাহী তার দুটিকে পৃথক রাখার জন্য অপরিবাহী পদার্থ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এননের ক্যাবলে সাধারণত ৪ জোড়া তার ব্যবহৃত হয়। প্রতি জোড়া তারের মধ্যে একটি কমন রংযের (সাদা) তার থাকে; অপর তারগুলাে হয় ভিন্ন রংয়ের।
টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলের সুবিধাসমূহ
১। টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল দামে খুবই সস্তা এবং ইনস্টল করাও সহজ।
২। অ্যানালগ এবং ডিজিটাল উভয় ডেটা ট্রান্সমিশনে এ ক্যাবল ব্যবহৃত হয়।
৩। কম দূরত্বে যােগাযােগ করার জন্য এই ক্যাবল অত্যাধিক ব্যবহৃত হয়।
টুইস্টেড পেয়ার কেবলের অসুবিধাসমূহ
১। এ ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করে ১০০ মিটারের বেশি T দূরত্বে ডেটা প্রেরণ করা কষ্টকর।
২। ট্রান্সমিশন লস অনেক বেশি হয়ে থাকে।
৩। ভারের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধির সাথে ডেটা স্থানান্তরের হার হ্রাস পায়।
২। কো-এক্সিয়েল ক্যাবল
দুটি তড়িৎ পরিবাহী ও দুটি তড়িৎ অপরিবাহী স্তরের সাহায্যে কো-এক্সিল ক্যাবল তৈরি করা হয়। এই ক্যাবলে দুটি তড়িৎ পরিবাহী স্তর একই অক্ষ বরাবর থাকে বলে একে কো-এক্সিল ক্যাবল বলা হয়। ভেতরের তড়িৎ পরিবাহী তারটি কপার ওয্যার যার মধ্য দিয়ে তড়িৎ সিগন্যাল প্রবাহিত হয়। ভেতরের পরিবাহী ও বাইরের পরিবাহী তারকে পৃথক রাখার জন্য এদের মাঝখানে অন্তরক পদার্থ হিসেবে। ফোমের ইন্সলেশন ব্যবহার করা হয় এবং বাইরের পরিবাহী তারকে প্লাস্টিকের জ্যাকেট দ্বারা ঢেকে রাখা হয়।
কো-এক্সিয়াল ক্যাবেলের সুবিধাসমূহ
১। এই ধরনের ক্যাবলের ট্রান্সমিশন লস অপেক্ষাকৃত কম হয়।
২। ডেটা স্থানান্তরের গতি বেশি।
৩। অ্যানালগ এবং ডিজিটাল উভয় ডেটা ট্রান্সমিশনে এ ক্যাবল ব্যবহৃত হয়।
৪। টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল অপেক্ষা এ ক্যাবলের মাধ্যমে অধিক দূরত্বে (1km) তথ্য পাঠানাে যায়।
কো-এক্সিল ক্যাবলের অসুবিধাসমূহ
১। ডেটা ট্রান্সফার রেট নির্ভর করে তারের দৈর্ঘ্যের উপর।
২। কো-এক্সিল ক্যাবল টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল অপেক্ষা কিছুটা ব্যয়বহুল।
৩। ফাইবার অপটিক ক্যাবল
ফাইবার অপটিক ক্যাবল কতােগুলাে অপটিক্যাল ফাইবারের সমন্বয়ে তৈরি। ফাইবার হল ট্রান্সমিশন ক্যাবল প্রযুক্তির নতুনতম রূপ। ফাইবারগুলাে এক ধরনের ডাই-ইলেকট্রিক (অন্তরক) পদার্থ বা সিলিকা বা মাল্টি কম্পােনেন্ট কাঁচ দ্বারা তৈরি, যা রাসায়নিকভাবে নিরপেক্ষ হয় এবং আলাে পরিবহনে সক্ষম। অপটিক্যাল ফাইবারের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলাে এটি তড়িৎ সিগন্যালের পরিবর্তে আলােক বা লাইট | সিগন্যাল ট্রান্সমিট করে। পৃথকভাবে প্রতিটি ফাইবার প্লাস্টিকের স্তর দ্বারা আবৃত থাকে এবং একটি প্রতিরক্ষামূলক টিউবে থাকে যা বাহ্যিক হস্তক্ষেপের জন্য অত্যন্ত প্রতিরােধী করে তােলে।
ফাইবার অপটিক ক্যাবলের সুবিধা
১। অধিক দূরত্বে উচ্চ গতিতে ডেটা ট্রান্সমিট করতে পারে।
২। ওজনে হালকা ও সহজে পরিবহনযােগ্য।
৩। শক্তির অপচয় কম।
৪। বিদ্যুৎ চৌম্বক প্রভাব (EMI) হতে মুক্ত।
৫। পরিবেশের ভাপ-চাপ ইত্যাদি দ্বারা প্রভাবিত হয় না।
ফাইবার অপটিক ক্যাবলের অসুবিধা
১। ফাইবার অপটিক ক্যাবলকে U আকারে বাঁকানাে যায় না।
২। ফাইবার অপট্রিক ক্যাবল অত্যন্ত দামি।
৩। ফাইবার ঐ ক্যাবল ইনস্টল করা অন্যান্য ক্যাবলের চেয়ে তুলনামূলক কঠিন।
________________________________________
শিক্ষা বিষয়ক সকল খবর সবার আগে পেতে চোখ রাখুন ShikkhaCare ওয়েবসাইটে। চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই "E Shikkha" ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে বেল বাটন ক্লিক করুন।
"ই শিক্ষা" ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।